এই Article টি থেকে আপনারা জানতে পারবেন
👉 আধুনিক প্রযুক্তিতে লিথিয়ামের গুরুত্ব।
👉 Global Industry Highlights
👉 ভারতীয় লিথিয়াম শিল্পের বৃদ্ধি: সত্যিই কি শ্রী নরেন্দ্র মোদীর “আত্মনির্ভর ভারত” স্বপ্নপূরণের এক ইঙ্গিত?!
👉 ভারতীয় স্টক মার্কেটে এই খবরের প্রভাব।
👉ও সর্বোপরি একজন Retail Investor কিভাবে লিথিয়ামের শীর্ষ-স্তরের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করার কথা ভাববেন ?
ভারতীয় Lithium খনির খোঁজ… Stock Market এর Retali Investors দের জন্য কি সোনার সুযোগ?
জম্মু ও কাশ্মীরের রেয়াসী (Reasi) তে খোঁজ পাওয়া Lithium Reserve এর সংক্ষিপ্ত ধারনা
ভারতের আর্থিক ও আন্তরাষ্ট্রীয় অগ্রতিতে এক অবিস্মরণীয় ঘটনা । সম্প্রতি Union Terriory of Jammu and Kashmir এর রিয়াসী (Reasi) ডিস্ট্রিক্টের Salal-Haimana এলাকায় প্রায় 5.9 মিলিয়ন টনের উচ্চমানের Lithium খনির খোঁজ পেয়েছেন The Geological Survey of India (GSI). বর্তমান সময়ে যখন শিক্ষাক্ষেত্র থেকে high-quality electric transportation – প্রায় সবপরিসরেই যে ভাবে ইলেকট্রনিক গ্যাজেটের চাহিদা রমরমিয়ে বাড়ছে, সেখানে নানান কাজে নানান ভাবে ব্যবহৃত Lithium এই দেশের সমস্ত প্রাদেশিক প্রয়োজনীয়তাকে মেটাতে সক্ষম।
Indian Mining Ministry এর দেওয়া একটি বয়ান অনুসারে রিয়াসিতে প্রাপ্ত Lithium এর পরিমান প্রায় 500 ppm (Parts per million) যা সাধারণ grading এর থেকে অনেকটাই উন্নত। এমত অবস্থায় ধারনা করা হচ্ছে নতুন করে খোঁজ পাওয়া এই Lithium খনি বিশ্বের প্রথম দিক থেকে Lithium এ জায়গা করে নেওয়া প্রথম 3 টি দেশ কে না হলেও আগত সময়ে তিন নম্বর স্থানাধিকারী দেশ চীন কে খুব সহজেই অতিক্রম করতে সক্ষম হবে।
আসুন দেখে নেওয়া যাক এই নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে সরকারের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি কি , ভারতের লিথিয়াম শিল্পের উপর এর কেমন প্রভাব পড়তে চলেছে এবং কীভাবে ভারতীয় Retali Investors রা এতে বিনিয়োগের চিন্তাভাবনা করতে পারেন।
আধুনিক প্রযুক্তিতে লিথিয়ামের গুরুত্ব।
লিথিয়ামের এই আকস্মিক চাহিদা বৃদ্ধিতে অবাক হওয়ার মতো কিছু নেই। বিজ্ঞানিকদের মতে লিথিয়াম সেইসব highly sustainable metals গুলির মধ্যে অন্যতম যা ওজনে অত্যন্ত হালকা, দীর্ঘস্থায়ী, দীর্ঘ সময়ের জন্য সর্বাধিক শক্তি সঞ্চয় করতে সক্ষমের সাথে সাথে একটি good reactive alkaline-ও । তাই আধুনিক বিশ্বে, যেখানে নিরাপদ এবং টেকসই জিনিসের দিকেই আমাদের প্রধান লক্ষ , সেখানে ইলেকট্রনিক পণ্য থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক যানবাহন – প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই লিথিয়ামের মতো long-lasting ধাতুর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
লিথিয়ামের প্রতি কেজিতে high energy storage capacity-র জন্য , এটি EV ব্যাটারি থেকে শুরু করে Personal ডেস্কটপ, ফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদি বিভিন্ন আধুনিক গ্যাজেড তৈরিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। পরিবহন থেকে শুরু করে ইস্পাত, এয়ার কন্ডিশনার এবং অ্যালুমিনিয়াম এমনকি নানান medical compounds-এর পাশাপাশি বিমান পরিষেবা – প্রায় সবধরণের শিল্পগুলিতে , লিথিয়াম বহুদিন থেকেই এক মূল্যবান ধাতুর ভূমিকা পালন করে আসছে।
লিথিয়ামের একটি অজৈব যৌগ– লিথিয়াম কার্বনেটের শক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে তাপীয় প্রসারণ (thermal expansion) হ্রাস করার প্রবণতা রয়েছে; এবং সেই কারণেই, 2010 সালে, সিরামিক এবং চশমা তৈরিতে প্রায় 31% অবদানকারী উপাদান ছিল লিথিয়াম। কিন্তু পরবর্তীতে EV এবং লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে, ব্যবহৃত লিথিয়ামের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
Global contribution কথা বলার সময়, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ চীনের কথা না বললেই নয়। পাশের চার্টটি থেকে দেখা যাচ্ছে বিশ্বের দরবারে উচ্চমানের লিথিয়াম খনির সরবরাহের প্রথমসারির দেশগুলির মধ্যে চীন ১৩% লিথিয়াম সরবরাহের সাথে #3 অবস্থানে রয়েছে।
Global Industry Highlights
সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল লিথিয়াম অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা Share করা একটি নথি অনুসারে, বর্তমান বিশ্বে লিথিয়াম সরবরাহ total global demand-এর 24% এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে , যেখানে অনুমান করা হচ্ছে 2028-2030 সালের মধ্যে এর চাহিদা প্রায় 79-80% বাড়তে চলেছে, যা প্রায় 12.0% CAGR সহ $15.45 বিলিয়ন।
এটি আগামী বছরগুলিতে লিথিয়ামের সম্ভাব্য দ্রুত চাহিদা বৃদ্ধির একটি গ্রাফিকাল অনুমান।
Global EV picture এর দিকে তাকালে , প্রথম যে নামটি আমাদের সবার মাথায় আসে সেটি হল – টেসলা। বিশ্বের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় এবং সবচেয়ে বিখ্যাত EV Manufacturing Companies গুলোর মধ্যে অন্যতম হওয়ার দরুন, টেসলার safe and good quality lithium batteries-এর চাহিদা সবসময়েই, এবং তাদের এই No. 1 Psition ধরে রাখার জন্য আগত সময়ে 2700 GWh/ per year লিথিয়াম ব্যাটারির প্রয়োজন হতে চলেছে। সেই কারণে, অদূর ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে তারা ইতিমধ্যেই চীনের একটি leading enterprise lithium-producing company, গ্যানফেং লিথিয়ামের ( Ganfeng Lithium) সাথে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে সামিল হয়েছে ।
এছাড়াও আরও কয়েকটি গ্লোবাল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি আমদানিকারক (importer) কোম্পানির মধ্যে Panasonic, Samsung, LG ইত্যাদির নাম উলেখ্য, যারা খুব তাড়াতাড়ি telecom পরিষেবা থেকে শুরু করে technology… ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার বাড়ানোর সাথে সাথে নতুন এক দিশার দিকে এগোচ্ছে।
যখন বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলি তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে আগে থেকেই পদক্ষেপ নিতে শুরু করে দিয়েছে সেখানে আমাদের দেশ ভারতবর্ষের ভবিষৎ সুরক্ষার জন্য লিথিয়াম সংক্রান্ত পরিকল্পনাগুলির ব্যাপারে প্রশ্ন ওঠাটাই স্বাভাবিক।
আসুন দেখে নেওয়া যাক বিদেশ থেকে লিথিয়াম আমদানিতে কোনো রকম বাধা না থাকলেও কেন ভারতবর্ষের মধ্যেই নিজস্ব লিথিয়াম খনির সন্ধান অত্যাবশ্যক ছিল ? এবং সাথে সাথে এটাও আলোচনা করব কোন কোন কোম্পানি গুলিতে অদূর ভবিষ্যতে Investment এর মাধ্যমে Retail Traders ও Investors রা মুনাফা কমাতে পারবেন ?
ভারতীয় লিথিয়াম শিল্পের বৃদ্ধি:
সত্যিই কি শ্রী নরেন্দ্র মোদীর “আত্মনির্ভর ভারত” স্বপ্নপূরণের এক ইঙ্গিত?!
এখনও অব্দি ভারতের রেয়াসিতে প্রাপ্ত এই সাদা-ধূসর “গুপ্তধনের” উপযোগিতা সম্পর্কে কোনো রকম সন্দেহ নেই। শুধুমাত্র EV বলে নয়, আগত সময়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্প্রসারণের জন্য ভারতের নিজস্ব একটি উন্নত মানের লিথিয়াম deposit থাকাটা অত্যাবশ্যিক ছিল।
বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই, নতুন দিল্লি ইত্যাদির মতো ভারতের শীর্ষস্থানীয় IT hub spotsগুলিতে পরবর্তী সময়ে আরও চাকরির সুযোগের উত্থানের সাথে সাথে, এই জাতীয় private and public বৈদ্যুতিক transportation এর প্রয়োজনীয়তা আগামী সময়ে দ্রুত হারে বৃদ্ধি পেতে চলেছে।
বলাবাহুল্য, এখনও অবধি ভারত ছিল বিদেশ থেকে লিথিয়াম আমদানিকারকদের (importers) মধ্যে অন্যতম একটি দেশ এবং যার অধিকাংশ মূলত import করা হতো চীন থেকে। সরকারি একটি প্রতিবেদন অনুসারে 2020-2021 সালে ভারতের মোট আমদানিকৃত লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির পরিমান ছিল 90% এরও বেশি (যা প্রায় 8,811 কোটি টাকার সমান )। সেই দিক থেকে দেশের মধ্যেই এই বিপুল চাহিদাপূর্ণ* “White Gold” হদিস আলাদিনের আশ্চর্য প্রদ্বীপের থেকে কম কিছু নয়।
ছোটোবেলা থেকেই আমরা জেনে এসেছি আমাদের দেশ ভারতবর্ষ নদীমাতৃক একটি দেশ। তাই অন্যান্য দেশের মতো ভারতবর্ষে অবস্থিত বিভিন্ন নদ-নদীর জন্য যেকোনোরকম শিল্পেই অবিরাম জল সরবরাহের্ ঘাটতি কোনোদিনই হয়নি। এমত পরিস্থিতিতে দেশের মধ্যেই নতুন সম্পদের আবিষ্কার আমাদের জন্য বরদান স্বরূপ কারণ এই খনির পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে বিশাল পরিমান জলের সরবরাহের প্রয়োজন হতে চলেছে ।
এছাড়াও, যেমন আমরা আগে আলোচনা করেছিলাম, লিথিয়ামের বৃহৎ রপ্তানিকারক (Exporter) হওয়া সত্ত্বেও চীন তার গুনমানের দিক থেকে অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। এই পরিস্থিতিতে, শ্রী অমিত শর্মা, জে.কে. খনি সচিবের বক্তব্য অনুসারে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অদূর ভবিষ্যতে ভারত খুব সহজেই quantity and quality– উভয় ক্ষেত্রেই চীনকে ছাড়িয়ে যাবে। এবং সুখবর এই যে, সরকারের এই সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ জানিয়ে, ভারত জুড়ে অসংখ্য লিথিয়াম উত্পাদনকারী সংস্থাগুলিও ভারত সরকারের এই প্রচেষ্টাকে বাস্তবায়িত করার লক্ষে সম্মিলিত ভাবে কাজ করার অঙ্গীকার নিয়েছে।
রিলায়েন্স, ভারতবর্ষের No. 1 টেলিকম কোম্পানি, ইতিমধ্যেই একটি গিগাফ্যাক্টরি প্রতিষ্ঠার জন্য Ambri এর সাথে একটি চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ৷ Mahindra, JSW, এবং Suzuki হল আরও কয়েকটি নাম যারা এই সমাবেশে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ৷
ভারতীয় স্টক মার্কেটে এই খবরের প্রভাব।
2023 সালে ভারতের প্রথম দিক থেকে ৫ টি লিথিয়াম ব্যাটারি প্রস্তুতকারক কোম্পানি: Retail Investors দের জন্য সুবর্ণ সুযোগ।
Reliance - EV
সম্প্রতি সোডিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদনের দিকে আরও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে এই কোম্পানি । Reliance এর মতে লিথিয়াম ব্যাটারির থেকেও বর্তমান সময়ে সোডিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যবহার খুবই সস্তা এবং নিরাপদ। এবং সেইজন্য রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ একটি সোডিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উত্পাদনকারী UK স্টার্টআপ ফ্যারাডিয়ন (Faradion) কে অধিগ্রহণ করেছে।
Mahindra - EV
Tesla এবং অন্যান্য শীর্ষ-স্তরের EV কোম্পানিগুলির মতো, Mahindra – ভারতের অন্যতম সেরা Car প্রস্তুতকারক কোম্পানি। সম্প্রতি Mahindra-র E-rickshaw ও auto-rickshaw Treo concept খবর ইতিমধ্যেই শিরোনাম দখল করেছে। এই লিথিয়াম খনির আবিষ্কারের সাথে সাথে শোনা যাচ্ছে মাহিন্দ্রা আরো বেশি করে তাদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যগুলিতে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহার শুরু করতে চলেছে। সূত্র অনুসারে তাদের এই Vision কে বাস্তবায়িত করতে মাহিন্দ্রা India’s $2.4 billion battery schemeএর অধীনে তাদের বিড জমা দিয়েছে, যেখানে রিলায়েন্স এবং হুন্ডাইয়ের নামও একই তালিকা অন্তর্ভুক্ত।
Exide -EV
2018 সাল থেকে ভারতেবর্ষের সবচেয়ে বড় দেশীয় লিথিয়াম ব্যাটারি-বিক্রয়কারী কোম্পানিগুলির মধ্যে Exide অন্যতম যারা Leclanche SA-এর সাথে যৌথ ভাবে 75:25 JV তৈরিতে সামিল হয়েছে । ২০২১-এর আর্থিক বছরে আমাদের দেশের মধ্যেই লিথিয়াম ব্যাটারি একত্রিত করার পরিকল্পনার সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল JV’, কিন্তু পরবর্তীতে তারা ভারতের মধ্যেই সেল তৈরির জন্য integration approach করা শুরু করে।
Amara Raja Batteries Ltd.
Top conglomerates comprising businesses গুলির মধ্যে, Amara Raja হল বৃহত্তম লিড অ্যাসিড ব্যাটারি উত্পাদনকারী একটি কোম্পানি যারা automotive and industrial উভয় কোম্পানিগুলির জন্য বর্ধিত পরিমাণে ব্যাটারি স্টোরেজ- যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে থাকে। বর্তমান সময়ে ইলেকট্রিক vehicles-এর রমরমা বাজারকে বিবেচনা করে,Amaron তাদের focus ধীরে ধীরে Lead ব্যাটারি থেকে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির দিকে স্থানান্তরিত করতে শুরু করেছে। এবং এই একই জিনিসের উপর আরও বড় পরিসরে কাজ করার লক্ষে তারা তেলেঙ্গানায় একটি full-fledged গিগাফ্যাক্টরিও স্থাপন করছে।
আমাদের গবেষণা অনুসারে, এগুলি এমন কয়েকটি সংস্থা যাদের আগত সময়ে এই লিথিয়াম বিপ্লবকে কাজে লাগিয়ে ফুলে ফেলে হঠার সম্ভবনা আছে। এখন আসুন, রিটেল ইনভেস্টর দের জন্য কয়েকটি Ancilliary Comapnies এর মধ্যে Proxy Investing এর সুযোগ দেখা নেওয়া।
Tata Chemicals Ltd
Tata Chemicals Ltd ভারতের বৃহত্তম বহুজাতিক chemical কোম্পানির মধ্যে অন্যতম যারা chemical , fertilizers ও consumer products এর মতো বিভিন্ন পণ্য তৈরি করে থাকে । এর সাথে সাথে Tata Chemicals Ltd কে বিশ্বের তৃতীয় soda ash উৎপাদনকারী কোম্পানিও বলা চলে যার ক্ষমতা প্রায় 3670 KT।
Soda ash বা sodium carbonate হল প্রধান অজৈব যৌগগুলির মধ্যে একটি যা aluminium ও lithium-এর মতো ধাতুগুলিকে আরও ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে সাহায্য করে। যেহেতু Tata Chemicals এর 56% revenue আসে এই soda ash থেকেই, সুতরাং বলা যায় যে EV-এর অগ্রগতির সাথে সাথে Tata Chemicals Ltd এর অগ্রগতির সম্ভাবনাও আগত সময়ে বিপুল পরিমানে বাড়তে চলেছে।
Gujarat FluoroChemicals
Gujarat FluoroChemicals হলো 1987 সালে প্রতিষ্ঠিত একটি leading fluorochemicals manufacturing কোম্পানি যারা প্রধানত অ্যালুমিনিয়াম এবং ইস্পাত কেন্দ্রিক শিল্পগুলির জন্য refrigerants, fluoropolymers এবং chemicals সহ বিস্তৃত পণ্য উত্পাদন করার পাশাপাশি বর্তমান সময়ে এখন তারা lithium chemical cells নিয়েও কাজ করা শুরু করেছে। সুতরাং অনুমান করা যায় যে Gujarat FluoroChemicals তাদের বিশাল global উপস্থিতির সাথে আগত বছরগুলিতে EV segment এ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চলেছে ।
উপসংহারে এটাই বলা চলে বিশ্বব্যাপী আধুনিকতাকে আপন করার লক্ষে লিথিয়ামের সম্ভাবনা বর্তমান সময় প্রচুর। নতুন প্রযুক্তির উদ্ভব এবং নিত্যদিনের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত পরিমান লিথিয়ামের উত্পাদন দেশবাসীকে আরও sustainable future-এর দিকে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
যেহেতু সমগ্র বিশ্ব আজ বেশি করে পরিবেশ-বান্ধব energy source কে আলিঙ্গন করতে শুরু করেছে তাই অদূর ভবিষ্যতে লিথিয়াম যে প্রতিটি সেক্টরে রূপান্তরকে শক্তিশালী করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে তা বলাই বাহুল্য, সেটা শেয়ার বাজারই হোক বা আধুনিক জীবনের অন্য যেকোনো কোনও ক্ষেত্রই হোক কেন ।
Very informative blog
Great Blog
Delicious news,
Just carry on
Darun Research by our Research Team .